সুন্দর ও বুদ্ধিমান। সুস্বাস্থ্যের অধিকারী। গায়ের রং শ্যামলা। মর্যাদাশীল
পরিবারের সন্তান। পারিবারিক আর্থিক সঙ্গতি ভালো। চাকরিজীবী। পেশায়
ইঞ্জিনিয়ার, বহুজাতিক কোম্পানির কর্মকর্তা কিংবা সামরিক অফিসার। মাসিক আয়
৫০ হাজার থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। যিনি ধর্ম পালনে আগ্রহী। যার সঙ্গে
একটা নির্দিষ্ট বয়সের ব্যবধান থাকবে। যিনি হবেন পূর্বপরিচিত ও প্রেমিক।
দৈহিক উচ্চতায় অবশ্যই ছাড়িয়ে যেতে হবে। বিয়ের পরে যিনি চাকরি চালিয়ে যেতে
সহযোগিতা করবেন এবং একক পরিবারে থাকতে নিশ্চয়তা দেবেন এমন ছেলেই হচ্ছেন
কাক্ষিত স্বামী।
পছন্দের পাত্র কেমন হবে:
শুধু সুন্দর ছেলে নয়। শুধু বুদ্ধিমানও নয়। সুন্দর ও বুদ্ধিমান ছেলেদের চাহিদার জয়জয়কার। ৭৮% মেয়ের পছন্দ সুন্দর ও বুদ্ধিমান ছেলে। ২২% মেয়ের পছন্দ শুধু বুদ্ধিমান ছেলে। সে সুন্দর না হলেও চলবে। এই বিবেচনায় প্রাইভেট পাবলিক দুই ঘরানার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং চাকরিজীবীদের ভাবনার মধ্যে ফারাক তেমন নেই বললেই চলে।
বিয়ে কার পছন্দে:
৫১% মেয়ে নিজের পছন্দে বিয়ে করতে চান। ১৮% মেয়ের মত, পরিবারের পছন্দেই তাদের বিয়ে হোক। ৩১% এ বিষয়ে যে কোনো একটা হলেই রাজি।
মেয়েরা যে মতামতে স্বাধীন হয়ে উঠছে তার প্রতিফলন আছে এ ফলাফলে। পরিবারের পছন্দে বিয়ে করতে চাকরিজীবী মেয়েরাই অধিকতর আগ্রহী। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েরা নিজের পছন্দকেই অধিকতর প্রাধান্য দিতে চান।
পাত্রের বয়স:
পাত্রের সঙ্গে একটা নির্দিষ্ট বয়সের পার্থক্য (৩ থেকে ৭ বছর) রাখতে পছন্দ করেছেন ৩৬%। আবার বিয়ের ক্ষেত্রে বয়স সমস্যা না, এই মত পোষণ করেছেন ৩৪%। সমবয়সীকে বিয়ে করতে চান মাত্র ১৪%। চারটি উত্তর বিবেচনায় নিলে এটা খুব পরিষ্কার। বয়সে বড় এবং একটি ৩ থেকে ৭ বছর বয়সের ব্যবধানের পাত্রই পছন্দ মেয়েদের।
পাত্রের পেশা:
চাকরিজীবীকেই স্বামী হিসেবে পছন্দ মেয়েদের। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের মাত্র ১% মেয়ে স্বামী হিসেবে দেখতে চান ব্যবসায়ীদের। বাকি মেয়েদের চাওয়া তাদের স্বামীরা হবেন চাকরিজীবী।
ইঞ্জিনিয়ার (২৮%), ম্যাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির চাকুরে (২৬%), সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তা (২৩%), এনজিও ও আন্তর্জাতিক সংস্থার চাকরিজীবী (১২%) মেয়েদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে রয়েছে।
৮% মেয়ের পছন্দের তালিকায় আছেন প্রবাসী পাত্ররাও। তবে পাত্র হিসেবে সরকারি চাকুরেদের অবস্থা খুবই সঙ্গীন। মাত্র ৩% মেয়ের পছন্দের পাত্র তারা।
সাংবাদিক, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, ডাক্তার স্বামী হিসেবে মেয়েদের পছন্দের তালিকায় ঠাঁই পাচ্ছে না।
পাত্রের মাসিক আয়:
মাসে ৫০ থেকে ৮০ হাজার টাকা আয় করেন এমন ছেলেকেই স্বামী হিসেবে চান ৪৭% মেয়ে। ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা আয়ের ছেলেকে বিয়ে করতে চান ২৩%। এর চেয়ে বেশি আয়ের পাত্রের গলায় মালা পরাতে আগ্রহী ১০%। মাত্র ২০% মেয়ের পছন্দ এমন বর যার আয় হবে মাসে ২৫ থেকে ৫০ হাজার টাকা।
অর্থাৎ মাসে ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকার মধ্যে আয় করেন এমন ছেলেকে স্বামী হিসেবে পেতে চান ৭০% মেয়ে। এ অঙ্কের উপরের আয় চান ১০% এবং নিচের আয়ের ছেলেকে বিয়ে করতে চান ২০% মেয়ে।
পাত্রের গায়ের রং, ফিগার, উচ্চতা:
শ্যামলা পাত্রের কদর বেশি (৪১%)। তবে ২৫% মেয়ের পছন্দ ফর্সা রঙের বর। ৩৪% মেয়ের কাছে গায়ের রং খুব একটা বিবেচনার বিষয় নয়। তবে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদের (৪৪%) স্বামী হিসেবে বেশি পছন্দ শ্যামলা রঙের ছেলে। অন্যদিকে কালো ছেলের ব্যাপারে মোটেই আগ্রহী নয় মেয়েরা।
৬২% মেয়ে ছেলের ফিগারের বিষয়ে সচেতন। তারা চান তাদের পছন্দের পাত্র হোক সুস্বাস্থ্যের অধিকারী। ১৮%-এর পছন্দ চিকন ছেলে। তবে মাত্র ৮% পাত্র হিসেবে মোটা ছেলেকে স্বামী হিসেবে বিবেচনা করতে রাজি। ১৩% এর কাছে এসব কোনো বিবেচ্য বিষয় নয়।
৯৪% মেয়ে তার চেয়ে লম্বা ছেলেকে বিয়ে করতে চান। অন্যান্য বিষয় পছন্দ হলে মাত্র ৬% মেয়ে তার চেয়ে দৈহিক উচ্চতায় খাটো ছেলেকে পছন্দের বর হিসেবে বিবেচনা করতে রাজি।
প্রেম ও বিয়ে:
মেয়েরা যার সঙ্গে প্রেম করছেন তাকেই বিয়ে করতে আগ্রহী। ৮৪% মেয়ের মত তাই। ১৬% মনে করেন যার সঙ্গে প্রেম হচ্ছে তাকে বিয়ে করাটা খুব জরুরি বিষয় নয়।
বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ক গড়তে রাজি নন ৬৭% উত্তরদাতা মেয়ে। ১৮% বিষয়টি প্রযোজ্য নয় বলে মত দিয়েছেন। সে হিসেবে উত্তরদাতা মেয়েদের ৮৫% বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্কের বিষয়ে সম্পূর্ণ নেতিবাচক মত দিয়েছেন। অন্যদিকে শতকরা ১৪ ভাগ এ বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া দিতে অনাগ্রহী নন। ১% মেয়ে বিয়ের আগে অবশ্যই শারীরিক সম্পর্কে আগ্রহী।
বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্কের সূত্রপাত ঘটলেও সেক্ষেত্রে প্রেমিকই বিবেচ্য ২৩% এর কাছে। তবে একাধিক ছেলের সাথে বিবাহপূর্বক শারীরিক সম্পর্ক রাখতে চায় মাত্র ২% মেয়ে। এ ক্ষেত্রে পেশাজীবীদের চাইতে পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীরা এগিয়ে।
বংশ মর্যাদা ও আর্থিক সঙ্গতি:
মেয়েরা মর্যাদাশীল বংশে বিয়ে করতে আগ্রহী। তাদের পছন্দের পাত্রের বংশ মর্যাদাকে খুবই গুরুত্ব দিতে চান ১৫%, অন্যদিকে এ বিষয়টিকে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন ৬৯%। এ হিসেবে ৮৪% মেয়ে তার স্বামী হিসেবে পেতে চান এমন কাউকে যে মর্যাদাবান পরিবারের সন্তান। মাত্র ১৬% মেয়ে পছন্দের স্বামীর বংশমর্যাদাকে গুরুত্ব দিতে চান না।
বিয়ের ক্ষেত্রে মর্যাদাশীল পরিবারের সঙ্গে সঙ্গে পাত্রের পরিবারের আর্থিক সঙ্গতিকেও বিবেচনায় নিতে চান মেয়েরা। ৮১% মেয়ে স্বামীর পরিবারের আর্থিক সঙ্গতিকে গুরুত্ব দিতে চান। ১২% এ বিষয়কে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন। মাত্র ৭% মেয়ে এ বিষয়টি একেবারেই ‘গুরুত্বপূর্ণ না’ বলে ভাবেন।
কেমন সংসার চাই:
বিয়ের পরে স্বামীর সঙ্গে একক পরিবারে যেতেই আগ্রহী মেয়েরা। ৬৫% মেয়ে একক পরিবারের পক্ষপাতি। অন্যদিকে ৩৫% মনে করেন, বিয়ের পর যৌথপরিবারে থাকাই স্বাচ্ছন্দ্যের। বিয়ের পর চাকরি চালিয়ে যেতে চান ৬৫% মেয়ে। পরিস্থিতি বুঝে ব্যবস্থা নেবার পক্ষপাতি ৩২%। মাত্র ৩% মেয়ের বিবেচনা বিয়ের পর নিজের চাকরির দরকার নেই।
মেয়েরা এমন ছেলেকে বর হিসেবে পেতে চান যিনি ধর্মপালনে আগ্রহী। ৮৬% মেয়ের বিবেচনায় এটি ‘খুবই গুরুত্বপূর্ণ’ বিষয়। ১৪% একে ‘গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা’ বলেই ভাবতে চান।
পছন্দের পাত্র কেমন হবে:
শুধু সুন্দর ছেলে নয়। শুধু বুদ্ধিমানও নয়। সুন্দর ও বুদ্ধিমান ছেলেদের চাহিদার জয়জয়কার। ৭৮% মেয়ের পছন্দ সুন্দর ও বুদ্ধিমান ছেলে। ২২% মেয়ের পছন্দ শুধু বুদ্ধিমান ছেলে। সে সুন্দর না হলেও চলবে। এই বিবেচনায় প্রাইভেট পাবলিক দুই ঘরানার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং চাকরিজীবীদের ভাবনার মধ্যে ফারাক তেমন নেই বললেই চলে।
বিয়ে কার পছন্দে:
৫১% মেয়ে নিজের পছন্দে বিয়ে করতে চান। ১৮% মেয়ের মত, পরিবারের পছন্দেই তাদের বিয়ে হোক। ৩১% এ বিষয়ে যে কোনো একটা হলেই রাজি।
মেয়েরা যে মতামতে স্বাধীন হয়ে উঠছে তার প্রতিফলন আছে এ ফলাফলে। পরিবারের পছন্দে বিয়ে করতে চাকরিজীবী মেয়েরাই অধিকতর আগ্রহী। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েরা নিজের পছন্দকেই অধিকতর প্রাধান্য দিতে চান।
পাত্রের বয়স:
পাত্রের সঙ্গে একটা নির্দিষ্ট বয়সের পার্থক্য (৩ থেকে ৭ বছর) রাখতে পছন্দ করেছেন ৩৬%। আবার বিয়ের ক্ষেত্রে বয়স সমস্যা না, এই মত পোষণ করেছেন ৩৪%। সমবয়সীকে বিয়ে করতে চান মাত্র ১৪%। চারটি উত্তর বিবেচনায় নিলে এটা খুব পরিষ্কার। বয়সে বড় এবং একটি ৩ থেকে ৭ বছর বয়সের ব্যবধানের পাত্রই পছন্দ মেয়েদের।
পাত্রের পেশা:
চাকরিজীবীকেই স্বামী হিসেবে পছন্দ মেয়েদের। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের মাত্র ১% মেয়ে স্বামী হিসেবে দেখতে চান ব্যবসায়ীদের। বাকি মেয়েদের চাওয়া তাদের স্বামীরা হবেন চাকরিজীবী।
ইঞ্জিনিয়ার (২৮%), ম্যাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির চাকুরে (২৬%), সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তা (২৩%), এনজিও ও আন্তর্জাতিক সংস্থার চাকরিজীবী (১২%) মেয়েদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে রয়েছে।
৮% মেয়ের পছন্দের তালিকায় আছেন প্রবাসী পাত্ররাও। তবে পাত্র হিসেবে সরকারি চাকুরেদের অবস্থা খুবই সঙ্গীন। মাত্র ৩% মেয়ের পছন্দের পাত্র তারা।
সাংবাদিক, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, ডাক্তার স্বামী হিসেবে মেয়েদের পছন্দের তালিকায় ঠাঁই পাচ্ছে না।
পাত্রের মাসিক আয়:
মাসে ৫০ থেকে ৮০ হাজার টাকা আয় করেন এমন ছেলেকেই স্বামী হিসেবে চান ৪৭% মেয়ে। ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা আয়ের ছেলেকে বিয়ে করতে চান ২৩%। এর চেয়ে বেশি আয়ের পাত্রের গলায় মালা পরাতে আগ্রহী ১০%। মাত্র ২০% মেয়ের পছন্দ এমন বর যার আয় হবে মাসে ২৫ থেকে ৫০ হাজার টাকা।
অর্থাৎ মাসে ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকার মধ্যে আয় করেন এমন ছেলেকে স্বামী হিসেবে পেতে চান ৭০% মেয়ে। এ অঙ্কের উপরের আয় চান ১০% এবং নিচের আয়ের ছেলেকে বিয়ে করতে চান ২০% মেয়ে।
পাত্রের গায়ের রং, ফিগার, উচ্চতা:
শ্যামলা পাত্রের কদর বেশি (৪১%)। তবে ২৫% মেয়ের পছন্দ ফর্সা রঙের বর। ৩৪% মেয়ের কাছে গায়ের রং খুব একটা বিবেচনার বিষয় নয়। তবে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদের (৪৪%) স্বামী হিসেবে বেশি পছন্দ শ্যামলা রঙের ছেলে। অন্যদিকে কালো ছেলের ব্যাপারে মোটেই আগ্রহী নয় মেয়েরা।
৬২% মেয়ে ছেলের ফিগারের বিষয়ে সচেতন। তারা চান তাদের পছন্দের পাত্র হোক সুস্বাস্থ্যের অধিকারী। ১৮%-এর পছন্দ চিকন ছেলে। তবে মাত্র ৮% পাত্র হিসেবে মোটা ছেলেকে স্বামী হিসেবে বিবেচনা করতে রাজি। ১৩% এর কাছে এসব কোনো বিবেচ্য বিষয় নয়।
৯৪% মেয়ে তার চেয়ে লম্বা ছেলেকে বিয়ে করতে চান। অন্যান্য বিষয় পছন্দ হলে মাত্র ৬% মেয়ে তার চেয়ে দৈহিক উচ্চতায় খাটো ছেলেকে পছন্দের বর হিসেবে বিবেচনা করতে রাজি।
প্রেম ও বিয়ে:
মেয়েরা যার সঙ্গে প্রেম করছেন তাকেই বিয়ে করতে আগ্রহী। ৮৪% মেয়ের মত তাই। ১৬% মনে করেন যার সঙ্গে প্রেম হচ্ছে তাকে বিয়ে করাটা খুব জরুরি বিষয় নয়।
বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ক গড়তে রাজি নন ৬৭% উত্তরদাতা মেয়ে। ১৮% বিষয়টি প্রযোজ্য নয় বলে মত দিয়েছেন। সে হিসেবে উত্তরদাতা মেয়েদের ৮৫% বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্কের বিষয়ে সম্পূর্ণ নেতিবাচক মত দিয়েছেন। অন্যদিকে শতকরা ১৪ ভাগ এ বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া দিতে অনাগ্রহী নন। ১% মেয়ে বিয়ের আগে অবশ্যই শারীরিক সম্পর্কে আগ্রহী।
বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্কের সূত্রপাত ঘটলেও সেক্ষেত্রে প্রেমিকই বিবেচ্য ২৩% এর কাছে। তবে একাধিক ছেলের সাথে বিবাহপূর্বক শারীরিক সম্পর্ক রাখতে চায় মাত্র ২% মেয়ে। এ ক্ষেত্রে পেশাজীবীদের চাইতে পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীরা এগিয়ে।
বংশ মর্যাদা ও আর্থিক সঙ্গতি:
মেয়েরা মর্যাদাশীল বংশে বিয়ে করতে আগ্রহী। তাদের পছন্দের পাত্রের বংশ মর্যাদাকে খুবই গুরুত্ব দিতে চান ১৫%, অন্যদিকে এ বিষয়টিকে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন ৬৯%। এ হিসেবে ৮৪% মেয়ে তার স্বামী হিসেবে পেতে চান এমন কাউকে যে মর্যাদাবান পরিবারের সন্তান। মাত্র ১৬% মেয়ে পছন্দের স্বামীর বংশমর্যাদাকে গুরুত্ব দিতে চান না।
বিয়ের ক্ষেত্রে মর্যাদাশীল পরিবারের সঙ্গে সঙ্গে পাত্রের পরিবারের আর্থিক সঙ্গতিকেও বিবেচনায় নিতে চান মেয়েরা। ৮১% মেয়ে স্বামীর পরিবারের আর্থিক সঙ্গতিকে গুরুত্ব দিতে চান। ১২% এ বিষয়কে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন। মাত্র ৭% মেয়ে এ বিষয়টি একেবারেই ‘গুরুত্বপূর্ণ না’ বলে ভাবেন।
কেমন সংসার চাই:
বিয়ের পরে স্বামীর সঙ্গে একক পরিবারে যেতেই আগ্রহী মেয়েরা। ৬৫% মেয়ে একক পরিবারের পক্ষপাতি। অন্যদিকে ৩৫% মনে করেন, বিয়ের পর যৌথপরিবারে থাকাই স্বাচ্ছন্দ্যের। বিয়ের পর চাকরি চালিয়ে যেতে চান ৬৫% মেয়ে। পরিস্থিতি বুঝে ব্যবস্থা নেবার পক্ষপাতি ৩২%। মাত্র ৩% মেয়ের বিবেচনা বিয়ের পর নিজের চাকরির দরকার নেই।
মেয়েরা এমন ছেলেকে বর হিসেবে পেতে চান যিনি ধর্মপালনে আগ্রহী। ৮৬% মেয়ের বিবেচনায় এটি ‘খুবই গুরুত্বপূর্ণ’ বিষয়। ১৪% একে ‘গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা’ বলেই ভাবতে চান।
একটি সামাজিক জরিপ “মেয়েদের কেমন ছেলে পছন্দ”।
Reviewed by Unknown
on
3:48:00 PM
Rating:
Reviewed by Unknown
on
3:48:00 PM
Rating:

No comments: